একটি মুহূর্ত বদলে দিতে পারে সবকিছু। রাত ৩টা, আপনি একা। বাইরের কোলাহল থেমে গেছে, কিন্তু মন খুঁজছে আশ্রয়। তখন আপনার পাশে থাকে P9—একটি হেডফোন, যা কেবল সাউন্ড দেয় না, বরং আপনাকে নিয়ে যায় আরেকটা জগতে।
🔹 অ্যাকটিভ নয়েজ ক্যানসেলেশন: শহরের শব্দ, অফিসের ব্যস্ততা, কিংবা বিমানের গর্জন—সবকিছু দূর করে একটিই জিনিস শোনায়: আপনি যা শুনতে চান।
🔹 ৭.১ সারাউন্ড সাউন্ড: গেম, মুভি বা মিউজিক—সবকিছুর জন্য সিনেমাটিক অভিজ্ঞতা, যেন শব্দ চারদিক থেকে ঘিরে ধরে আপনাকে।
🔹 ৪০ মিমি ড্রাইভার: ডিটেইলড সাউন্ড ও ডিপ বেস—যা মনের ভেতর অনুভব করানো শব্দ।
🔹 হালকা ও আরামদায়ক (মাত্র ১৫০ গ্রাম): দীর্ঘ সময় পরেও কান ও মাথায় চাপ পড়ে না।
🔹 ১০ ঘণ্টার প্লেব্যাক: একবার চার্জেই চলবে পুরোদিন।
🔹 মাল্টিফাংশনাল: ব্লুটুথ, SD কার্ড প্লেব্যাক, FM রেডিও, ও AUX সাপোর্ট—যেকোনো পরিস্থিতিতে সংযুক্ত থাকার উপায়।
🔹 ইন্টেলিজেন্ট ডিজাইন: মেমোরি ফোম কুশন, স্মার্ট সেন্সর, এবং ট্রান্সপারেন্ট মোড—আপনার প্রতিটি অনুভবের সঙ্গে খাপ খায়।
একটি অনুভবী গল্প:
তিথি ছিল একজন স্টুডেন্ট, যাকে রাত জেগে পড়াশোনা করতে হতো। বাইরে ট্রাফিক, ঘরে ছোট ভাইয়ের চিৎকার—কিছুতেই মনোযোগ দিতে পারত না। একদিন জন্মদিনে উপহার পেল P9। নয়েজ ক্যানসেলেশন অন করতেই সব যেন থেমে গেল। মিউজিক অন করে একাকী জগত তৈরি করল নিজের। সেখানেই সে খুঁজে পেল মনোযোগ, স্বপ্ন, আর আত্মবিশ্বাস।
মানুষের অভ্যন্তরীণ চাহিদার সাথে সংযোগ:
আমরা সকলেই চাই—একটা নির্জন কোণা, যেখানে আমরা আমাদের ভালোবাসা, কাজ, বা কল্পনা নিয়ে ডুবে থাকতে পারি।
P9 সেই অনুভূতির নাম। যেখানে প্রযুক্তি শুধু কান দিয়ে নয়, মন দিয়ে শোনা যায়।
আপনি যেভাবে নিজের জন্য শান্তির খোঁজ করেন, ঠিক তেমনি P9 আপনার জীবনের প্রতিটি গুরুত্বপূর্ণ মুহূর্তে পাশে থাকার জন্যই তৈরি।
এই মুহূর্তে এটি না থাকলে আপনি আসল অভিজ্ঞতা থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন।